home about join contact

Sunday, October 23, 2011

মৎসিনী



কনসেপ্ট আর্ট, মৎসকুমারী। কচুরীপানা থেকে ইন্সপায়ার্ড :)

Friday, October 7, 2011

Thursday, October 6, 2011

Tuesday, September 13, 2011

মুসুল্লীঃ ওরিয়েন্টাল (?) স্টাইল

আগের পোস্টে একজন মন্তব্য রেখেছেন যে এই ওপরের কাজটা রাশিয়ান মনে হচ্ছে- কথা সত্য, এটা বলে দেয়া উচিৎ ছিল যে, এটা একটা 'value' ড্রয়িং। monotone এর কাজ, নীল রংটা হয়ত ঝামেলা ঘটিয়ে থাকবে। দেখা যাক সাদা কালো করলে কী ঘটে,
এখানে ছোট্ট একটা কারেকশন করা হয়েছে, লম্বা হুজুর এর টুপী আরও কমন টাইপ করা হয়েছে, আগের ছবিতে ওটার কারণে হয়ত কিছুটা রাশিয়ান লাগছিলো


এখানে 'দেশী' কালার প্যালেট ফলো করা হয়নি। এবারে (অতি দ্রুত করে) সেটা করা হল।


এবারেও যদি এটাকে 'বিদেশী' মনে হয় তবে একটা দারুণ ব্যাপার ঘটবে। দেশী বনাম বিদেশী নিয়ে আঁকান্তিস এ একটা বড়সড় পোস্ট নামানো যাবে (আইলসামীর কারণে যা করা হয় না :D) আঁকান্তিসের আসল কাজই আসলে যা হবার কথা। মন্তব্যকারী (Hiddenheart) জিন্দাবাদ!


Tuesday, September 6, 2011

the musullis



ঈদের ছুটিতে ডুডল করা। মসজিদের কিছু মুসুল্লি দেখে ইন্সপায়ার্ড।

Monday, August 15, 2011

রমনা পার্ক স্টাডি থেকে


রমনা পার্কে গাছ স্টাডি থেকে আঁকা, গাছ আসলে অসাধারণ ডিজাইন্ড একটা ব্যপার। অসাধারণ

Sunday, July 17, 2011

ডেভেলপিং কমিক্সঃ ফটোশপ ডুডল


messy but getting familiar, more u draw more u learn and more u forget :)

কমিক্স ক্যারেকটার

সুদাম, আমার কমিক্স এর প্রধান ক্যারেক্টার। কালি তুলি আর পাইলট 0.7

Sunday, July 3, 2011

আঁকান্তিসের অর্ধবছর!!



আইনস্টাইনের কথা ভুল প্রমাণ করে বেড়ে চলেছে সময়ের গতি! নইলে মাত্র তিন মাসের মত যেতে না যেতেই কিভাবে ছয়মাস হয়ে যায়? মানে আমাদের আঁকান্তিসের? জানুয়ারির এক তারিখ থেকে আঁকিবুকির তাগিদে আমরা ক'জন মিলে স্কেচ খাতা নিয়ে বেড়িয়ে পরতে শুরু করি ঢাকার বুকে। দেখতে দেখতে দলে দলে, পায়ে পায়ে, সিএনজিতে, রিক্সায় বাসে... অনেকে যোগ দিয়েছে(ন)। তাদের অনেকের আগ্রহ এমনকী উদ্যোক্তাদের থেকেও বেশী! অনেকেই আরো ঘন ঘন আঁকিবুকি করা যায় কি না জানতে চেয়েছেন। অনেকে আবার জানতে চেয়েছেন পাগলের সংখ্যা এত থাকবার পরেও কেন আমরা আবার তা বাড়তে চাইছি? যাই হোক, ছয় মাস দেখতে না দেখতে চলেই গেল। মনে হয় এবারে 'কেন এই আঁকান্তিস' তা আবার খোলাসা করবার সময় এসেছে। যদিও আমাদের এবাউট এ এই কথাটা আঁতলামীর মিষ্টি পাঁচনে  একবার বলা হয়েছে, এবার তাও টং দোকানীয় ভাষায় বলে নেয়াটা ভাল।



আঁকান্তিস কি?
আঁকান্তিস একটা আঁকিয়েদের আড্ডাখানা। এর শ্লোগান হল Let's Draw. এবং সে বিশ্বাস করে Anyone can draw. আঁকতে আগ্রহী যে কেউ এর অংশ হতে পারে(ন)। পেশাদার ও অপেশাদার আঁকিয়েরা মিলে এই আড্ডাখানা চালান। এটা সম্পূর্ণ অলাভজনক ও অপেশাদার একটি সংস্থা। আঁকান্তিস প্রতি সপ্তাহে ঢাকা শহরের কোন একটা জায়গা বেছে নিয়ে সেখানে স্কেচবুকিং করে। আগে সবাইকে একটা জায়গা আর সময়ের কথা বলে দেয়া হয় এস এম এস করে অথবা ফেইসবুকের গ্রুপ এ ইভেন্ট বানিয়ে। এরপর সবাই এক সাথে কয়েক ঘন্টা ধরে চলে আঁকিবুকি। সেই ইন্সট্যান্ট পথেঘাটে স্কেচ করবার নাম দেয়া হয়েছে স্কেচান্তিস। সব আঁকিয়েদের সেখানে আলাদা একাউন্ট আছে। তারা তাদের কাজ পরে সময়সুযোগ মত সেখানে তুলে দেন। এই আইডিয়াটা নেয়া হয়েছে কানাডার একটা আর্টিস্ট গ্রুপের ব্লগ থেকে। কনসেপ্ট আর্টিস্ট ববি চিউ কানাডায় এই ধরণের একটা গ্রুপ স্কেচিং করেন।

আঁকান্তিস কেন?
অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।  আসলে এই যুগে আমরা যারা নেট গুঁতিয়ে দিনের বিরাট একটা সময় পার করি, নিজের সম্পর্কে জানতেও গুগল এ সার্চ দেই তারা এদ্দিনে একটা ব্যপার বুঝে গেছি যে, 'আমাদের হয় না' আর 'ওরা' এত ভাল আঁকে যে আমরা তাদের ধারে কাছেও নাই। 'ওরা' একা একা কত কি কইরা ফেলে। ওদের আঁকা দেখে হাত কামরাতে ইচ্ছে করে। আর আমাদেরটা যেন সেই একই গন্ডীর মধ্যে পাক খেয়ে যাচ্ছে। নিজেদের ড্রইংরুমে বাহবা কুড়ানোর দিন চলে যাচ্ছে। এখন চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি আমাদের বয়সীরা অন্য দেশে বসে কত কি করে যাচ্ছে। আমরা পারি না কেন? এই পারি না কেন'র উত্তর খুঁজতে গিয়েই আসলে আঁকান্তিস এর জন্ম। আমরা একটু খোঁজ নিলেই দেখব যারা অসাধারণ কাজ করছে তারা দুইটা কারণে সেটা করতে পারছে, 
      • এক- তারা যা করে তা ভালমত 'বুঝে' করে।
      • দুই- তারা সেটা অনবরত করতেই থাকে।
আমরা সেই ৫০-৬০ বছর আগের ড্রয়িং এখনো করে যাচ্ছি। দুনিয়া যে কত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা যেন আমরা দেখেও না দেখার ভান করছি। আর আমাদের লার্নিং যেন হঠাৎ শেষ হয়ে যায়। মানে কোন আর্ট ইন্সটিউট আমাকে ডিগ্রি দিয়ে দিয়েছে মানে হল আর শিখবার কিছু নেই। অথবা কোন প্রকাশনায় আমার আঁকা ছাপা হয়েছে তো আমার আর শিখবার কিছু নেই। কারণ এতেই কাজ চলে যাচ্ছে। ড্রয়িং রুমে পিঠচাপড় পাচ্ছি, হালে ফেইসবুক এ পাচ্ছি 'লাইক'। সুতরাং আর চিন্তা কি? আঁকান্তিস চায় এখানে আঁকিবুকি নিয়ে যা করার তা বুঝে যেন করা হয়, এবং গ্রুপ স্কেচবুকিং এর টিম স্পিরিটটা যেন সবাই একসাথে ধারণ করা যায়। আপাততঃ এ-ই। এটাই যদি চলতে থাকে তবে আমরাও একদিন 'ওদের' মত হবই!


আঁকান্তিস এর উদ্যোক্তা কারা?
 আঁকান্তিসের উদ্যোক্তা আসলে কিছু পেশাদার ও অপেশাদার আঁকিয়েরা। তাদের অনেকেই ছাত্র, অনেকেই মূলধারায় কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের একটাই মিল যে তাঁরা নতুন ভিজুয়াল এ বিশ্বাস করেন। ক্লিশে বস্তাপঁচা ভিজুয়ালের ওপর দাঁড়িয়ে তারা আরেকটু সামনে তাকাতে চান। এবং তারা বিশ্বস করেন যে টিম ওয়ার্ক ছাড়া সেটা হবে না।

আঁকান্তিস এর পরবর্তী কাজ কী?
আপাতত আঁকান্তিস তার এই সপ্তাহান্তের গ্রুপ স্কেচিংটাকেই প্রাণরুপে দেখতে চাচ্ছে। চারদিক এক্সপ্লোরের সাথে সাথে অদূর ভবিষ্যতে কিছু প্রকাশনা (ড্রয়িং বুক, কমিক্স, চিলড্রেন বুক) করবার ইচ্ছে আছে তার। আর এ বছরের শেষ দিকে একটি আর্ট অয়ার্কশপ করবার আয়োজন চলছে।

 আঁকান্তিসের এই অর্ধবছর উপলক্ষে এর শতাধিক সদস্য ও শুভাকাংখীদের গভীর ভালোবাসা জানিয়ে এই লেখা এখানেই থামিয়ে দেয়া হল।

ধানমন্ডি ৫ এ, মার্চের দুপুরে, আঁকান্তিসের আড্ডায়

জানুয়ারি ২০১১ এ, ঢাকা নিউ মার্কেট চত্বর এ আঁকান্তিসের প্রথম স্টাডি। বাম থেকে, শামীম, সব্যসাচী মিস্ত্রি, তন্ময় ও মিতু


Monday, May 16, 2011

Tuesday, April 19, 2011

Thursday, March 31, 2011

ক্যরিকেচার

কার্টুনিস্ট রিফাত- ক্যরিকেচার প্রাক্টিস

যেটা থেকে আঁকা


Thursday, March 24, 2011

from old sketch book


Just found an old sketch book, 6B pencil on cartridge paper, 8" X 6.5"

Tuesday, March 8, 2011

ক্যারিকেচার



বাংলাদেশের মার্কিন রাষ্ট্রদূত- মরিয়ার্টি। নিব পেন আর ফটোশপ। আরো অনেক ডিটেইল করা যেত...

Friday, February 25, 2011

Wednesday, February 23, 2011

আলো ও ছায়ার অনুশীলন


আলো ছায়া শিখছি, নতুন যা শিখলাম তার মধ্যে দারুন একটা ব্যাপার হল 'ট্রান্সলুসেন্ড' আলো। মানে হল, যেই জিনিস কিছুটা স্বচ্ছ আবার কিছুটা অস্বচ্ছ, সেটার মধ্য দিয়ে আলো কিভাবে কাজ করে। সেখানে আলোর দু'টো ব্যাপার ঘটে।

১. প্রতিফলন- অর্থাৎ কিছু আলো বাড়ি খেয়ে ফিরে যায়
২. প্রতিসরণ- কিছু আলো ভেতর দিয়ে চলে আসে।

যেটা আঁকলাম সেটায় এরকম একটা জায়গা হল জন্তুটার কান, আলোর কিছু অংশের প্রতিসরণ।ভেতরের রক্তাভ ব্যাপারটা বোঝা যাচ্ছে তাতে। আসলে মানুষ আঁকবার ক্ষত্রে এটা যদি মাথায় রাখা যায় যে মানুষের চামড়া আসলে 'ট্রান্সল্যুসেন্ড' তাহলে আলো ছায়া আঁকা অনেক বেশী বিশ্বাসযোগ্য লাগে।

আরো শিখছি...

Saturday, February 12, 2011

Book Covers I have done this year...........

This one i have done for Adorn Publication.
This book cover was for my friend Simu Naser.

This one for Gonosonghoti Prokation


Hope u will enjoy...............................

Thursday, February 3, 2011

Illustartion

Illustartion for a frog shaped child rhyme book.
Sketch> Pen>Scan>Photoshop CS5
Time 5 hours.
aro asiteche...




Wednesday, February 2, 2011

খোমাক্যচার প্রাকটিস

ফর্ম এর ভাংচুর কড়তে পারলে মজাই লাগে, তবে ব্যপারটা টাফ।

Saturday, January 29, 2011

ইম্পোর্টেড ফ্রম বসুন্ধরা সিটি... ঃ)


বসুন্ধরা সিটিতে একটা মেয়েকে দেখেছিলাম...পুরোপুরি আসে নাই অবশ্য...
ঃ(